আমাদের জীবনে বিভিন্ন প্রকারের আসক্তি স্থির করে রাখে । কিছু আসক্তি শরীরিক প্রকারের হয়ে থাকে, যেমন ধূমপান, মাদকাসক্তি, গেমিং । অন্য আসক্তি অভিজ্ঞতাগত হয়। এই আসক্তি নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের জীবনের মান, স্বাস্থ্য ও সম্পর্ক।
আসক্তির গতি নিয়ন্ত্রণ
আসক্তির জাল থেকে বের হতে হলে প্রথমে নিজের সমস্যা স্বীকার করা এবং এর ক্ষতিকর দিক here সম্পর্কে সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের সহায়তা এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সমর্থন নিন, কারণ মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পেতে এটি সহায়ক। পেশাদার চিকিৎসা এবং পরামর্শ গ্রহণ করুন, যা থেরাপি বা ওষুধের মাধ্যমে আসক্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে। নতুন অভ্যাস গড়ে তুলুন, যেমন শরীরচর্চা, সৃজনশীল কাজ বা শখের চর্চা, যা মনকে ব্যস্ত রাখবে। সর্বোপরি, ধৈর্য ধারণ করুন এবং একটি ইতিবাচক জীবনযাপনের লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যান।
অভিজ্ঞতার কারণ: সত্য প্রকাশ
আসক্তির কারণ হতে পারে শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং পরিবেশগত বিভিন্ন ফ্যাক্টর। মানসিক চাপ, হতাশা, একাকীত্ব, অথবা জীবনের প্রতি আগ্রহের অভাব মানুষকে আসক্তির দিকে ঠেলে দিতে পারে। পারিবারিক ইতিহাস, অর্থাৎ জেনেটিক প্রবণতাও একটি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। তাছাড়া, মাদকদ্রব্য বা নির্দিষ্ট অভ্যাসের প্রাথমিক ব্যবহার, যা শুরুতে কৌতূহল বা সামাজিক চাপ থেকে হতে পারে, পরে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। সঠিক দিশা বা সমর্থনের অভাবেও মানুষ আসক্তির শিকার হতে পারে।
সংগ্রাহ্য: অস্তিত্বের অর্থ|
আজকাল আমাদের সমাজে প্রচলিত মনোরঞ্জন উপাদানের অর্পণ একটি বিশাল সমস্যা। এই সংক্রান্ত প্রবণতা আমাদের জীবনের প্রতি সুনির্দিষ্টভাবে পরিবর্তন ঘটায়।
- এটি সকলের জীবনকে বেশি করে।
- উল্লেখযোগ্য যুবকদের মানসিক প্রভাব ফেলে।
- তাই স্থিতি প্রতিহত করতে শুরু করে
এই কাজ সকলের হৃদয়কে শক্তিশালী করে।
বাস্তবতায় ফিরে আসুন: আসক্তির প্রতিরোধ
আমরা সকলেই হুঁশিয়ার মস্তিষ্কে পরিস্থিতিগত পরিবর্তন করতে পারি । কিন্তু আসক্তি এটি বাধা হিসেবে পোষণ যখন আমাদের ভালোলাগার অতিরিক্ত প্রচুর। ।নিজেকে পরিস্থিতির চেয়ে বেশি ভালো
আসক্তি থেকে সংরক্ষণ আমাদেরকে প্রতিদিনের জীবনে কানুন গঠন করা অভ্যাস করতে হয়। সুস্থ এবং সন্তুষ্ট জীবনে আসক্তির নির্দেশ প্রতিরোধ করতে আমাদেরকে দৈনন্দিন অভ্যাস বদলানো
* সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আসক্তির প্রভাবে শুরু করা।
* স্থিতি পরিবর্তন করতে প্রত্যক্ষ ব্যবহার করুন।
অনিয়ন্ত্রিত আনন্দ: মোক্ষ থেকে শিক্ষা
প্রত্যেকের জীবনে কিছুটা আসক্তি থাকে। আমরা ছোটবেলায় খেলা, বড়দের কথা, সবাইকে ভালোবেসে রঙিন দেখা - এগুলোই আসক্তির প্রথম বিস্তার।
সবাই জানে, আসক্তির ক্ষতিকর মাত্রা কিন্তু সেই চেতনা পক্ষপাতী করে না। আসক্তির নাম অস্থায়ী, কিন্তু এর উৎস দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বাস।
আসক্তির চেনা অজ্ঞান এই বৃহৎ অনুভূতি নির্দেশিত করে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ : আসক্তি থেকে মুক্তি
আমরা প্রতিদিন জীবিকা বেঁচে থাকার জন্য যত্ন করি। আমাদের দেহ -কে সঠিকভাবে চাওয়া করে ঈর্ষনীয় থাকতে হয়। কিন্তু বড় ধরণের আসক্তি আমাদের জীবিকা নষ্ট করতে পারে। আসক্তি পরিত্যাগ হতে চাইলে, আমাদের অপরিহার্য কিছু কর্ম নিতে হবে।